ফটোশপ সিসি ২০১৯ ডাউনলোড করুন [Photoshop CC 2019 (Full Version)]

ফটোশপ সিসি ২০১৯ ডাউনলোড করুন [Photoshop CC 2019 (Full Version)]
বর্তমান বিশ্বে যতসব ইমেজ এডিটর আছে তারমধ্যে সর্বজন গৃহীত ইমেজ এডিটর হল ফটোশপ । ১৯শে ফেব্রুয়ারি ১৯৯০ সালে প্রাথমিকভাবে এডোবি সিস্টেম ইনকোর্পোরেটেড এই ফটোশপ চালু করে । তবে এই প্রোগ্রামটি ১৯৮৭ সালে থমাস এবং জন নল নামে দুই ভাই মিলে তৈরী করে । পরে এডোবির কাদের কাছ থেকে প্রোগ্রামটি কিনে নেয় । এই ফটোশপের প্রাথমিক নাম ছিল ImagePro কিন্তু পরে দেখা গেলো এই নামটা আগেই কোন একটি কোম্পানি নিয়ে রেখেছে তাই পরে তারা এর নামকরণ করে ফটোশপ । ১৯৮৮ সালে এডোবি কোম্পানি ফটোশপের লাইসেন্স কিনে নেয় । প্রথম ফটোশপ ভার্সন ছিলো ফটোশপ ১.০ যা প্রকাশিত হয় ১৯৯০ সালের ১৯শে ফেব্রুয়ারি ।

এডোবির ২৯ বছরের সফলতায় আজকে আমি দেখাবো ফটোশপের লেটেস্ট ভার্সন এডোবি ফটোশপ সিসি ১৯ ডাউনলোড প্রক্রিয়া । বেশি কিছু বলব না । আপনি যদি ট্রায়াল করে দেখতে চান তবে এডোবির অফিশিয়াল ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করে দেখে নিতে পারেন । সেখান থেকে কিনে ব্যবহার করতে পারবেন । প্রতি মাসে ২০.৯৯$ দিয়ে আপনাকে সেটা কিনে ব্যবহার করতে হবে । তবে বাঙালীরা স্বাচ্ছন্দ্য প্রীয় । কি আর বলবো আমি নিজেই অনলাইন থেকে ক্র্যাক ফাইল ব্যবহার করে ফটোশপের সম্পূর্ণ ভার্সন ব্যবহার করি । আমাদের ফটোশপ টিউটোরিয়াল পর্বে আপনাকে এই সফটওয়্যারটি ব্যবহারের প্রয়োজন পড়বে । তাই আপনি নিচের স্পেসিফিকেশন দেখে ডাউনলোড করে নিন। কিংবা আপনি অনলাইন থেকেও ডাউনলোড করে নিতে পারেন । আমি সহজে ডাউনলোড করার জন্য নিচে দুটি লিংক দিলাম । আপনি চাইলেই আপনার জন্য ফটোশপটি নামিয়ে নিতে পারেন ।

নিচের লিংক থেকে সম্পূর্ণ ফাইলটি বিনামূল্যে ডাউনলোড করে নিন । এডোবি ফটোশপ ডাউনলোড করার জন্য আপনার পিসি/লেপটপে নিম্নের কনফিগারেশন মজুদ থাকতে হবে । আমি শুধু উন্ডোজের জন্য কনফিগারেশন দিলাম । আশা করি ম্যাক ব্যবহারকারীরা অনলাইন থেকে সফটওয়ারটির ক্র্যাক ফাইল ডাউনলোড করে নিতে পারবেন ।
স্পেশিফিকেশন   সর্বনিম্ন রিকুয়ারমেন্ট  রিকমান্ডেড
ফ্রী হার্ড ডিস্ক   ২.৬ জিবি (৩২ বিট)  ৩.১ জিবি (৬৪ বিট)
রেম   ২ জিবি  ৮ জিবি
উন্ডোজ   ৭   ততোর্ধ্ব
স্ক্রিন   ১০২৪ x ৭৬৪   ১২৮০ x ৮০০
বিঃদ্রঃ ক্র্যাক (Crack) জনিত পাইরেসি (Piracy) বিপিয়া টিউটোর বহণ করে না । শুধুমাত্র ব্যবহারকারীর সহজ ব্যবহার ও প্রশিক্ষণের স্বার্থে আমরা প্রকাশ করছি ।

৩৬০ ট্যারাবাইট ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন ছোট্ট স্টোরেজ ডিভাইস (5D Optical Data Storage)

৩৬০ ট্যারাবাইট ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন ছোট্ট স্টোরেজ ডিভাইস (5D Optical Data Storage)
আপনি কি জানেন 5D অপটিক্যাল স্টোরেজ ডিভাইস কি?
এই স্টোরেজ মেমরিকে বলা হয়, "সুপারম্যান মেমরি ক্রিস্টাল" । এটি একটি নেনো স্ট্রাকচার গ্লাস (ছোট্ট কয়েন তুল্য গ্লাস), যা ৫ ডাইমেনশনের ডিজিটাল ডাটা মেমরিতে জমা রাখতে পারে । এই মেমরি ৩৬০ ট্যারাবাইট ডাটা জমা রাখতে পারে । এটি ১৯০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় কয়েক বিলিয়ন বছর সহজেই ডাটা ধারণ করে রাখতে পারে । আর ১০০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত এই ডিক্স তাপ সহ্য করে রাখতে পারে। চিন্তা করুন এই ছোট্ট ডিক্সে কি পরিমান ডাটা ধারণ করা সম্ভব। এত চমৎকার টেকনোলোজি আবিষ্কৃত হচ্ছে যে আমরা চোখের পলকে অনেক কিছুই পালটে যেতে দেখবো।
চিত্রঃ 5D অপটিক্যাল স্টোরেজ ডিভাইসের গঠন
এই ডিস্কটি পঞ্চম মাত্রার । তিনটি লেয়ারে এই ডিক্সটি তৈরী করা হয়ছে । যা ২০১৩ সালে আবিষ্কৃত হলেও প্রথম ব্যবহার করা হয়েছিলো ২০১৮ সালের স্পেসক্সের "Elon Musk's Tesla Roadster" নামের একটি সূর্য গবেষণাকারী মিশনে ।


২০১৯ সালের ২২শে ফেব্রুয়ারী ফেলকন ৯ রকেটে করে চাঁদ গবেষণার জন্য ব্যারেশীট (Beresheet) রোবটে একটি 5D Optical Data Storage ডিক্স সাথে করে পাঠানো হয় । ঐ ডিক্সে Universal Declaration of Human Rights (UDHR), Newton’s Opticks, Magna Carta and Kings James বাইবেলের সম্পূর্ণ ডাটা জমা আছে । আর ভবিষ্যতে বিলিয়ন বিলিয়ন বছর পরে কেউ যদি ব্যারেশীট (Beresheet) রোবটটি পায় তাহলে এই ডিক্সের ডাটা গুলো মানব ইতিহাসের বিরাট অগ্রগতি সম্পর্কে অবগত করাবে । এমনটাই আশা করে ব্যারেশীট স্পেসক্রাফ্ট‌টিতে এই ডিভাইসটি জুড়ে দেয়া হয়েছে । তবে দুঃখের ব্যাপার ব্যারেশীট স্পেসক্রাফ্ট‌টি সফল ভাবে চাঁদে অবতরণ করতে পারে নি। পৃথিবীর সাথে সেটি এখন আর যোগাযোগ নেই । সেটি এখন মহাশূণ্যের অসীম বিশ্ব ব্রহ্মান্ডে যাযাবর হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে । তবে মহাজাগতিক অন্য কোন প্রাণী যদি এটি পায় তবে তারা পৃথিবী নামক গ্রহে মানুষের বসবাস তথা মানুষের বুদ্ধিমত্তা সম্পর্কে অবগত হতে পারবে ।
এই স্টোরেজ ডিভাইসটি মানুষের কল্পনার বাহিরে । তাই এই ডিক্সকে বিভিন্ন নামে নাম করণ করা হয়েছে। একে আখ্যায়িত করা হয়, "ব্ল্যাক ম্যাজিক অব হিউম্যান ডিক্স মেমরি" বা "ফিউচার স্ট্রোরেজ ডিভাইস" নামে ।
চিত্রঃ বাইবেল ধারণ করা 5D অপটিক্যাল স্টোরেজ ডিভাইস
এই ডিভাইসের ডাটা আপনি সিডি রম বা ক্যাবল ব্যবহার করে দেখতে পারবেন না। এতই সূক্ষ্ম ডিভাইস যে রিড করতে হলে আপনাকে মাইক্রোস্কোপ ব্যবহার করতে হবে।
ভবিষ্যৎ বিজ্ঞান তথ্য সংরক্ষণার্থে এই ডিভাইসটি ব্যবহার আশানুরূপ ।


সি প্রোগ্রামিং এর ভেরিয়েবল কি (সিনট্যাক্স এবং প্রোগ্রাম) ?

সি প্রোগ্রামিং এর ভেরিয়েবল কি (সিনট্যাক্স এবং প্রোগ্রাম) ?
সি একটি প্রসিডিউর প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ । সি প্রোগ্রামিং ভাষার আদি বৃত আগের একটি টিউনে আলোচনা করেছি । আজকে আলোচনা করবো সি ভাষার বেসিক কিছু নিয়ম বা রুল নিয়ে । বিপিয়া টিউটোরের আজকের নিবেদন সি প্রোগ্রামিং ভাষার ভেরিয়েবল ( Variable) নিয়ে । এই টিউনটি বিশেষ করে একাদশ শ্রেণির ছাত্র ছাত্রীদের উদ্দেশ্য করে লেখা। আইসিটি বই খুললেই হিজিবিজি যে প্রোগ্রামিং টা দেখতে পায় তারা সেটা তাদের হাতে খড়ি না। আরো অনেক কিছুই আছে যেটা কিনা ঐ কয়েক পৃষ্ঠার বইয়ে বুঝা সম্ভন না। তাই স্টুডেন্ট যারা আছ, তোমরা লেশনটি ভালো করে খেয়াল কর । তোমাদের বোধগম্য করে লেখা হয়েছে।

সি প্রোগ্রামিং ভাষায় চারটি ভেরিয়েবল আছে। সেটা তোমরা জানো।
  • ক্যারেক্টার (Character)[char] - অক্ষর ধরে রাখে (Ex: A, b, C, d)।
  • ইন্টিজার (Integer) [int] - পূর্ণ সংখ্যা ধরে রাখে (Ex: 0, 1, 2, 3, 4) ।
  • ফ্লোট (Float) [float] - দশমিক সংখ্যা ধরে রাখে (Ex: 2.33, 4.6, 1.12) ।
  • ডবল (Double) [double] - অনেক বড় দশমিক সংখ্যা ধরে রাখে (Ex: 2.1211134524, 3.123124548323) ।
এটা সবাই জানে । কিন্তু অনেকের কাছেই প্রশ্ন ভেরিয়েবল মানেই বা কি ? তাহলে ভেরিয়েবল জিনিসটি সহজে বুঝে নিই। এজন্য তুমি নিচের কাহিনীটি মন দিয়ে পড় আর ভালো ভাবে বুঝার চেষ্টা কর।
উপরের চিত্রে আমরা ১ ডজন আপেল দেখতে পাচ্ছি । কি! আপেল দেখে জ্বিভে জল চলে এলো ? আজ এই আপেল বক্স দিয়েই ভেরিয়েবল জিনিসটা বুঝে নেবো।
দেখতো , উপরের চিত্রে কি কি রয়েছে। দুটা জিনিস রয়েছে। 
১. ১২টি আপেল এবং
২. একটি আপেল রাখার বক্স। 

এই বাক্সের মধ্যে শুধু আপেল না অনেক ধরণের ফলমূল আমরা চাইলে রাখতে পারি। পারি না ? অবশ্যই পারি। যেমন আঙ্গুর ফল রাখতে পারি, লিচু রাখতে পারি, জাম রাখতে পারি । আরো অনেক কিছু । মোট কথায়, বাক্সটিতে ধারণ করতে পারে এমন অনেক কিছুই এখানে রাখা সম্ভব ।
এখন আমার ইচ্ছা হল আমি আরো ১২টি আপেল এক সাথে রাখতে। সেটা কিভাবে সম্ভব ? 
দুটি উপায়ে সেটা সম্ভব । যেমন,
১. আরেকটি একই ধরণের আপেল বক্স এনে এক সাথে বাধায় করলে
২. অথবা এই বক্সের দ্বিগুণ বড় কোন বক্স আনলে।
এই ঘটনাটা যদি বুঝতে পারো তাহলে তুমি সিউর থাক আজকে তুমি ভেরিয়েবল জিনিসটি ক্লেয়ার হয়ে যাবে। এখন নিচের কথাগুলো মন দিয়ে শুনবে, 
ভেরিয়েবলঃ আপেল গুলোকে সুসজ্জিত আকারে সাজানোর জন্য আমরা উপরে চিত্রে যে বাক্সটি দেখতে পাচ্ছি সেটাকে বলা হয় ভেরিয়েবল (Variable) । অর্থাৎ, সেখানে নির্দিষ্ট পরিমাণের আপেল কিংবা অন্য কোন জিনিস রাখতে পারি। যতটুকু কন্টেইনার (Container) টিতে ধরে ।



ভেরিয়েবলের ডাটা টাইপঃ ভেরিয়েবলের ধরণতো আমরা উপরেই জেনে এসেছি । চার ধরণের ভেরিয়েবল আছে। যাদের প্রত্যেকের রয়েছে এক একটি ভিন্ন ধরণের ধারণ ক্ষমতা । অর্থাৎ, ভেরিয়েবলের ভিতরে কি ধরণের জিনিস আমি রাখবো সেটা নির্দেশ করে ভেরিয়েবল টাইপের উপর। মনে করলাম, বাক্সে চকোলেট রাখা যায়, বুতাম রাখা যায়, পানি রাখা যায় । আমি যদি আপেল রাখি তাহলে একটা হিসাব, যদি চকোলেট রাখি তাহলে আরেক হিসাব । বুতাম রাখতে চাইলে আরেক হিসাব , পানি রাখতে চাইলেও আরেক হিসাব । তাহলে একি বাক্সের ভিতরে বিভিন্ন ধরণের ও বিভিন্ন মাপের বস্তু ধরে রাখা সম্ভব । এই ভেরিয়েশনটাই হল ভেরিয়েবলের ডাটা টাইপ । আর প্রোগ্রামিং এ চার ধরণের জিনিস রাখা সম্ভব । যা উপরে যেনে এসেছি ।

এখন ভেরিয়েবল ও ভেরিয়েবলের ডাটা টাইপ বুঝলাম । কিন্তু প্রোগ্রামিং ভাষায় এটাকে কিভাবে লিখবো? 

প্রোগ্রামিং ভাষায় এটাকে কিভাবে লিখবো? 
প্রোগ্রামিং ভাষায় এটাকে প্রকাশ করতে হলে, কম্পাইলার যে রকম বুঝে ঠিক সে রকমি আমাদের কম্পাইলারে লিখতে হবে,
কম্পিউটার চার ধরণের ডাটা টাইপের চারটি সংক্ষিপ্ত নামে চিনে । এবং তার একটি লেখার পদ্ধতি আছে । যেটাকে প্রোগ্রামিং এর ভাষায় ভেরিয়েবল ডিক্লারেশন সিনট্যাক্স (Variable Declaration Syntax) বলা হয় । নিচে চারটা ডাটা টাইপের লেখার পদ্ধতি দেয়া হল,

ইন্টিজারঃ
1. // ইন্টিজার ব্যবহারের পদ্ধতি
2. int Variable_Name;
অর্থাৎ, প্রথমে লিখতে হবে int (ছোট হাতের) পরে ভেরিয়েবলের নাম । তবে যা ইচ্ছা দিলে তাও কম্পাইলার বুঝতে পারবে না। ভেরিয়েবলের নাম অবশ্যই ইংরেজিতে লিখতে হবে । প্রথম অক্ষর বড় হাতের দেয়া যাবে না । স্পেস থাকতে পারবে না। স্পেশাল অক্ষর ব্যবহার করা যাবে না  আরো কয়েকটা । যদি ভালো করে না বুঝে থাক তাহলে নিচের লিংক থেকে বিস্তারিত জেনে নিও । এখন একটি উদাহরণ দেখো,
  1. #include <stdio.h>
  2. int main()
  3. {
  4.    int number ;
  5.    number = 500 ;
  6.    printf("My int variable number : %d", number);
  7. }
এই প্রোগ্রামে আমাকে 500 আউটপুট দেখাবে। number  নামের একটি ভেরিয়েবল বানিয়েছি আর ৫ নাম্বার লাইনে আমি number এর ভিতর 500 সংখ্যাটি রেখেছি । আবার প্রিন্ট করেছি number ভেরিয়েবলের ভিতরে যা আছে । তাই আউটপুটতো 500 ই দেখাবে ।


ক্যারেক্টারঃ
1. // ক্যারেক্টার ব্যবহারের পদ্ধতি
2. char Variable_Name;
অর্থাৎ, প্রথমে লিখতে হবে char (ছোট হাতের) পরে ভেরিয়েবলের নাম ।
এখন একটি উদাহরণ দেখো,

  1. #include <stdio.h>
  2. int main()
  3. {
  4.    char* name ;
  5.    name = Nandita ;
  6.    printf("Character you typed is: %s"name);
  7. }
এই প্রোগ্রামে আমাকে "Character you typed is: Nandita" আউটপুট দেখাবে । name  নামের একটি ভেরিয়েবল বানিয়েছি আর ৫ নাম্বার লাইনে আমি name এর ভিতর Nandita লেখাটি লিখেছি । আবার প্রিন্ট করেছি name ভেরিয়েবলের ভিতরে যা আছে । তাই আউটপুটতো "Character you typed is: Nandita" ই দেখাবে ।

ফ্লট নাম্বারঃ
1. // ফ্লট ব্যবহারের পদ্ধতি
2. float Variable_Name;
অর্থাৎ, প্রথমে লিখতে হবে float (ছোট হাতের) পরে ভেরিয়েবলের নাম ।
একটি উদাহরণ দেখো,
  1. #include <stdio.h>
  2. int main()
  3. {
  4.    float number ;
  5.    number = 4.5689 ;
  6.    printf("Float Number You Typed Is: %f"number);
  7. }
এই প্রোগ্রামে আমাকে "Float Number You Typed Is: 4.5689" আউটপুট দেখাবে । number  নামের একটি ভেরিয়েবল বানিয়েছি আর ৫ নাম্বার লাইনে আমি number এর ভিতর 4.5689 সংখ্যাটি লিখেছি । আবার প্রিন্ট করেছি number ভেরিয়েবলের ভিতরে যা আছে । তাই আউটপুটতো  "Float Number You Typed Is: 4.5689" ই দেখাবে ।

ডবল নাম্বারঃ
1. // ডবল ব্যবহারের পদ্ধতি
2. double Variable_Name;
অর্থাৎ, প্রথমে লিখতে হবে double (ছোট হাতের) পরে ভেরিয়েবলের নাম ।
একটি উদাহরণ দেখো,
  1. #include <stdio.h>
  2. int main()
  3. {
  4.    double number ;
  5.    number = 41112.568787759 ;
  6.    printf("Double Number You Typed Is: %lf"number);
  7. }
এই প্রোগ্রামে আমাকে "Double Number You Typed Is: 41112.568787759" আউটপুট দেখাবে । number  নামের একটি ভেরিয়েবল বানিয়েছি আর ৫ নাম্বার লাইনে আমি number এর ভিতর 4.5689 সংখ্যাটি লিখেছি । আবার প্রিন্ট করেছি number ভেরিয়েবলের ভিতরে যা আছে । তাই আউটপুটতো "Double Number You Typed Is: 41112.568787759" ই দেখাবে ।

তোমরা যারা Code::Blocks এ প্রোগ্রাম রান করতে পারো তারা দেখো উপরের কোড গুলো কাজ করে কি না? 
আর নিজে নিজে অনেক অনেক প্রোগ্রাম তৈরী কর ডাটা টাইপের উপর । আর যদি কিছু তৈরী করতে পারো তবে কোডটা কপি করে নিচের কমেন্ট বক্সে পেস্ট করে দিবে । আর তোমার বন্ধুদের সাথে যা জেনেছো তা শেয়ার করবে । 
আগামী টিউনে আর অনেক প্রোগ্রামিং নিয়ে লেখা পাবে ।